দিনের শেষে ক্লান্তি আর শুন্যতার ভিড়ে এককাপ ধোয়া উঠা চা। তরুণীর হাতের কাচের চুড়ি রিনিঝিনি ছন্দে হেসে উঠে। তরুণী এলোচুল ছড়িয়ে উঠে দাঁড়ায় হাত বাড়িয়ে দেয় -ঠিক ওখানটায় যেখানে আংগুলের ফাকে যুবকের আংগুল জড়িয়ে থাকার কথা ছিলো -
সেখানে আজ অসীম শুন্যতা।
সেখানে আজ অসীম শুন্যতা।
আংগুলের ফাকের শুন্যতা সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়, তরুণী লম্বা লম্বা চুল আংগুলে জড়িয়ে বারান্দায় মানুষের আনাগোনা আর ব্যাস্ত ট্রাফিকের হৈ হুল্লুড়ে হারাতে থাকে। দিনগুলো সব হুটহাট কেটে যাক, যুবকের মতই হঠাত একদিন হারিয়ে যায় অসীম অন্ধকারে । ফিরে না আসুক কোন দিনের ছায়া।
বহুদিন আগের যুবকের কন্ঠে সমুদ্র – এসো আমরা পালিয়ে যাই সব ছেড়ে দুরে কোথাও। চারপাশে দিনের আলোয় জোছনার নরম রোদ ছুইয়ে ছুইয়ে পড়ে। যুবকের পাগলামীতে তরুণীর খিলখিল হাসি বাস্তবতায় থমকে থাকে। তরুনীর চোখের কোনে শুকনো জলের দাগ।
ক্লান্তি নিভিয়ে সব অচেনা হয়ে উঠুক – যুবক মেঘ হয়ে ভেসে যাক। পায়ের দাগ বালিতে ফেলে রেখে তরুণী সমুদ্রের গভীরে ডুবতে থাকে – ওই এক ফোটা মুখে ভালোবাসার চুমুক। যুবকের অচেনা দুটো চোখ নাহয় আজ ক্ষনিকের জন্য তরুণীর হোক।
ক্লান্তি নিভিয়ে সব অচেনা হয়ে উঠুক – যুবক মেঘ হয়ে ভেসে যাক। পায়ের দাগ বালিতে ফেলে রেখে তরুণী সমুদ্রের গভীরে ডুবতে থাকে – ওই এক ফোটা মুখে ভালোবাসার চুমুক। যুবকের অচেনা দুটো চোখ নাহয় আজ ক্ষনিকের জন্য তরুণীর হোক।
বৃষ্টি ডাকে করুণাধারায়। আজ সব, উত্থাল পাতাল ঝড় আজ ভাসিয়ে নিক তরুণীর গান ।
No comments:
Post a Comment